ঢাকা, ২৩ নভেম্বর শনিবার, ২০২৪ || ৮ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১
good-food
৩০৬

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নাটোরের কাঁচাগোল্লা

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১৬:২৬ ১০ আগস্ট ২০২৩  

অবশেষে জিআই সনদ পেল নাটোরের কাঁচাগোল্লা। দেশের ১৭ তম জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পেল এই কাঁচাগোল্লা।

 

বৃহস্পতিবার (১০ আগস্ট) পেটেন্ট, শিল্প নকশা ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের মহাপরিচালক খন্দকার মোস্তাফিজুর রহমানের সাক্ষরিত সনদে নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই স্বীকৃতির অনুমোদন দেওয়া হয়।

 

কাঁচাগোল্লাকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা গেছে নাটোরের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষকে।

 

মূলত ঐতিহ্যবাহী নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই নিবন্ধনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন নাটোরের সাবেক জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। এ বছরের ৩০ শে মার্চে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বরাবর নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি চেয়ে আবেদন পাঠায় জেলা প্রশাসন।

 

বিভিন্ন সময় কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্যের স্বীকৃতির দাবি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেছেন নাটোরের তরুণ লেখক মোহাম্মদ অংকন।

 

‘জিআই’ পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমি বিভিন্ন সময় নাটোরের ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষার বিষয়ে লেখালেখি করি। নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির দাবি নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করেছি। আজ ১৭ তম জিআই পণ্য হিসেবে কাঁচাগোল্লা স্বীকৃতি পাওয়ায় নিজের কাজকে সার্থক মনে হচ্ছে।

 

জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা বলেন, এটা আমাদের জন্য গৌরবের। কাঁচা গোল্লার সঙ্গে নাটোরের মানুষের আবেগ ও ঐতিহ্য জড়িত। তাই এটাকে সংরক্ষণ ও প্রসারের জন্য সবসময় কাজ করে যাব।

 

যেভাবে নাম করণ হয় নাটোরের কাঁচাগোল্লার, প্রায় ২৫০ বছর আগে শহরের লালবাজারে মধুসূদনের মিষ্টির দোকানের কারিগর না আসায় তার দোকানে থাকা ছানা নিয়ে বিপাকে পড়েন। ছানাগুলো রক্ষায় চিনির রস ঢেলে জ্বাল দেন। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে তিনি সেটা নিজেই খেয়ে পরীক্ষা করেন। চমৎকার স্বাদ পেয়ে নাম দেন কাঁচাগোল্লা।
 

কাঁচাগোল্লাকে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (জিআই) স্বীকৃতির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা। এরপর থেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে দেখা গেছে নাটোরের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষকে।

 

মূলত ঐতিহ্যবাহী নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই নিবন্ধনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছিলেন নাটোরের সাবেক জেলা প্রশাসক শামীম আহমেদ। এ বছরের ৩০ শে মার্চে শিল্প মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি) বরাবর নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি চেয়ে আবেদন পাঠায় জেলা প্রশাসন।

 

বিভিন্ন সময় কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্যের স্বীকৃতির দাবি নিয়ে পত্র-পত্রিকায় লেখালেখি করেছেন নাটোরের তরুণ লেখক মোহাম্মদ অংকন।

 

‘জিআই’ পণ্যের স্বীকৃতি পাওয়ায় উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে তিনি বলেন, আমি বিভিন্ন সময় নাটোরের ইতিহাস-ঐতিহ্য রক্ষার বিষয়ে লেখালেখি করি। নাটোরের কাঁচাগোল্লাকে জিআই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতির দাবি নিয়ে পত্রপত্রিকায় লেখালেখি করেছি। আজ ১৭ তম জিআই পণ্য হিসেবে কাঁচাগোল্লা স্বীকৃতি পাওয়ায় নিজের কাজকে সার্থক মনে হচ্ছে।

 

জেলা প্রশাসক আবু নাছের ভূঁঞা বলেন, এটা আমাদের জন্য গৌরবের। কাঁচা গোল্লার সঙ্গে নাটোরের মানুষের আবেগ ও ঐতিহ্য জড়িত। তাই এটাকে সংরক্ষণ ও প্রসারের জন্য সবসময় কাজ করে যাব।

 

যেভাবে নাম করণ হয় নাটোরের কাঁচাগোল্লার, প্রায় ২৫০ বছর আগে শহরের লালবাজারে মধুসূদনের মিষ্টির দোকানের কারিগর না আসায় তার দোকানে থাকা ছানা নিয়ে বিপাকে পড়েন। ছানাগুলো রক্ষায় চিনির রস ঢেলে জ্বাল দেন। চুলা থেকে নামিয়ে ঠান্ডা করে তিনি সেটা নিজেই খেয়ে পরীক্ষা করেন। চমৎকার স্বাদ পেয়ে নাম দেন কাঁচাগোল্লা।