দেশে খাদ্যনালীর ক্যান্সারে মৃত্যুঝুঁকি বেশি, করণীয় কী?
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ০১:৩৯ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০২২
দেশের মানুষের মধ্যে শনাক্ত হওয়া সাধারণ ক্যান্সারগুলোর একটি হল খাদ্যনালীর ক্যান্সার বা ইসোফেগাল ক্যান্সার। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদনে দেখা গেছে, বাংলাদেশে ক্যান্সার আক্রান্ত মানুষদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি আক্রান্ত হচ্ছেন খাদ্যনালীর ক্যান্সারে। বলা হচ্ছে, মোট রোগীদের প্রায় ১৪% খাদ্যনালীর ক্যান্সারে ভোগেন।
খাদ্যনালী হল মানুষের মুখ থেকে পাকস্থলীর সাথে সংযোগকৃত ফাঁকা নল। এর মূল কাজ মুখ গহ্বরে থাকা খাবার পাকস্থলী পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া। এই খাদ্যনালীর অভ্যন্তরে প্রদাহ বা টিউমার থেকে ক্যান্সার হতে পারে। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার ২০২০ সালের ওই প্রতিবেদন অনুযায়ী, এক বছরে ২১ হাজার ৭৪৫ জনের মধ্যে খাদ্যনালীর ক্যান্সার শনাক্ত হয়েছে । এরমধ্যে পুরুষ আক্রান্ত হয়েছেন প্রায় ১৪ হাজার এবং নারী আক্রান্ত হয়েছেন সাড়ে সাত হাজারের কিছু বেশি।
পুরুষদের মধ্যে আগে ফুসফুসের ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকলেও এখন খাদ্যনালীর ক্যান্সার শীর্ষে উঠে এসেছে। অন্যদিকে নারীদের ক্ষেত্রে স্তন ক্যান্সারের পরেই খাদ্যনালী ক্যান্সারের অবস্থান। এছাড়া এই ক্যান্সারে মৃত্যুহারও সবচেয়ে বেশি- প্রায় ১৪% এর মতো।
ওয়ার্ল্ড ক্যান্সার রিসার্চ ফান্ডের ২০১৮ সালের গবেষণা অনুযায়ী খাদ্যনালী ক্যান্সারে আক্রান্তের হারে বাংলাদেশে এশিয়ায় চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে। পরিস্থিতি বিবেচনায় খাদ্যনালীর ক্যান্সার প্রতিরোধে এখন থেকেই উদ্যোগ গ্রহণের তাগিদ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
লক্ষণ, কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন?
খাদ্যনালীর ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাব্য কিছু উপসর্গ রয়েছে, তবে সেগুলো বেশ সাধারণ হওয়ায় অনেকের পক্ষেই বোঝা কঠিন যে এর কারণ ক্যান্সার পর্যন্ত হতে পারে। এ ব্যাপারে কয়েকটি বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে বলেছেন প্যাথলজি বিশেষজ্ঞ এবং জাতীয় ক্যান্সার ইন্সটিটিউটের সাবেক পরিচালক সামিউল ইসলাম এবং ব্রিটেনের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগ।
- প্রাথমিক অবস্থায় শক্ত খাবার গিলতে অসুবিধা হবে। পরবর্তীতে তরল খাবার খেতে এমনকি ঢোক গিলতেও কষ্ট হতে পারে।
- হজমে সমস্যা যেমন: বুক জ্বালাপোড়া, বার বার ঢেকুর তোলা, মুখে টক পানি আসা, পেটে ব্যথা ইত্যাদি বার বার দেখা দিতে পারে। এসব সমস্যার স্বাভাবিক চিকিৎসা নেয়ার দুই সপ্তাহ পরেও রোগ ভালো না হলে।
- ছয় মাস থেকে এক বছরের মধ্যে অনেকখানি ওজন কমে গেলে, খাবারে অরুচি।
- দীর্ঘদিন ধরে কাশি। রাতের বেলা শ্বাসকষ্ট। গলা ও বুকের মাঝখানে ব্যথা, বিশেষ করে গিলতে গেলে।
- বমি বমি ভাব, ক্লান্তিবোধ, দুর্বলতা। খাওয়ার সময় দম বন্ধ হয়ে আসা।
- একটানা কোষ্টকাঠিন্য বা ডায়রিয়া।
এসব লক্ষণ দেখা দিলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে বলেছেন বিশেষজ্ঞরা। তবে এসব লক্ষণ থাকার অর্থ এই নয় যে কেউ খাদ্যনালীর ক্যান্সারে আক্রান্ত। এগুলো সাধারণ উপসর্গও হতে পারে।
কী কারণে খাদ্যনালীর ক্যান্সার হতে পারে:
খাদ্যনালীর ক্যান্সারের খাদ্যাভ্যাস ও জীবনযাত্রার বড় ধরণের সংযোগ আছে বলে জানান ডা. ইসলাম। তিনি এই ক্যান্সারে আক্রান্ত হওয়ার পেছনে প্রধান কয়েকটি কারণ উল্লেখ করেন।
- কৃত্রিম রং ও প্রিজারভেটিভযুক্ত ভেজাল খাবার খেলে
- সব ঋতুতে সব সময় গরম পানি খাওয়ার অভ্যাস থাকলে
- অতিরিক্ত ফাস্টফুড, আধা-সেদ্ধ খাবার, পোড়া তেলে ভাজা খাবার খেলে
- পান, জর্দা, গুল, সিগারেট, বিড়ি এবং অতিরিক্ত মদপান করলে
- স্থূলতা
সাধারণত ৪০ বা তার বেশি বয়সী মানুষের মধ্যে ঝুঁকি বেশি থাকে। তবে ৭৫ বছর বয়সের পর ঝুঁকি কমে যায়।
ডা. ইসলাম বলেন, যে কেউ খাদ্যনালীর ক্যান্সারে আক্রান্ত হতে পারে। এর কারণ সবসময় পরিষ্কারভাবে বলা যায় না।
খাদ্যনালীর ক্যান্সারের ঝুঁকি কমানোর উপায়
- স্থূলতা বা ওজন বেশি হলে সেটা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করুন। নিয়মিত ব্যায়াম করুন
- গরম পানীয় পান করার আগে একটু ঠাণ্ডা হতে দিন, যাতে সেটি খাদ্যনালীর ক্ষতি না করে
- মদপান, সিগারেট, বিড়ি, জর্দা, পান, গুল ইত্যাদি নেশাজাতীয় দ্রব্য এড়িয়ে চলুন
- বাইরের ফাস্টফুড বা অস্বাস্থ্যকর ভেজাল খাবার এড়িয়ে বাড়িতে বানানো স্বাস্থ্যকর খাবার বিশেষত শাক সবজি খাওয়ার চেষ্টা করুন
- বৃহদান্ত্রে পলিপ থাকলে সেটার চিকিৎসা করান
রোগ নির্ণয়:
খাদ্যনালীর ক্যান্সার আছে কি না সে বিষয়ে নিশ্চিত হতে চিকিৎসকরা কিছু স্বাস্থ্য পরীক্ষা করাতে বলেন। সেগুলো হল:
এন্ডোস্কোপি ও বায়োপসি:
খাদ্যনালীতে প্রাচীরের অস্বাভাবিকতা দেখতে, খাদ্যনালী বা পাকস্থলীর যেকোনো সমস্যা কী অবস্থায় আছে, কোথায় সমস্যা সেটার বিষয়ে এন্ডোস্কোপি পরিষ্কার ধারণা দেয়। এজন্য ভিতরে একটি ছোট ক্যামেরাসহ লম্বা, পাতলা, নমনীয় টিউব রোগীর মুখের মধ্যে দিয়ে খাদ্যনালী ও পাকস্থলী পর্যন্ত নেয়া হয় এবং ক্যামেরা দিয়ে ভেতরের অবস্থা দেখা হয়।
এই পরীক্ষায় তেমন কোন কষ্ট হওয়ার কথা না। তবে কিছুটা অস্বস্তিকর মনে হতে পারে। অনেক চিকিৎসক গলায় অসাড় করার জন্য অ্যানেস্থেটিক বা অবশ করার স্প্রে ব্যবহার করে থাকেন। আবার অনেকে জেনারেল অ্যানেসথেশিয়া দিয়ে ঘুম পাড়িয়ে রাখতে পারেন।
ক্যান্সার বলে সন্দেহ হলে বিশেষজ্ঞ এই প্রক্রিয়া চলাকালীন কোষের একটি ছোট নমুনা সংগ্রহ করতে পারেন। পরে এই কোষগুলোয় ক্যান্সারের উপস্থিতি আছে কিনা সেটা পরীক্ষা করার জন্য ল্যাবরেটরিতে পাঠানো হয়। একে বায়োপসি বলা হয়।
বেরিয়াম এক্স-রে:
অনেক চিকিৎসক এই এক্স রে করাতে বলতে পারেন। বিশেষজ্ঞরা রোগীকে পানীয় পান করিয়ে এই এক্সরে করে থাকেন। এর মাধ্যমে চিকিৎসকরা বেরিয়ামের আবরণ থেকে খাদ্যনালীর প্রাচীর পর্যন্ত পরিষ্কার চিত্র পান। তবে এই এক্স-রে খাদ্যনালীর প্রাচীরের কতোটা স্পষ্ট ছবি দেবে সেটা নিয়ে সন্দেহ আছে। এছাড়া রোগীর অবস্থা বুঝে চিকিৎসকরা বুকের সিটি স্ক্যান, পেটের পিইটি স্ক্যান, গ্যাস্ট্রোস্কোপি, আলট্রাসাউন্ড স্ক্যান, এন্ডোস্কপিক আল্ট্রাসনোগ্রাম ইত্যাদি পরীক্ষা করাতে বলতে পারেন। স্বাস্থ্য পরীক্ষার রিপোর্ট যাচাই করে চিকিৎসকরা রোগীর স্বাস্থ্য পরিস্থিতি বুঝে সর্বোত্তম চিকিৎসা দেয়ার বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবেন।
চিকিৎসা:
যদি আপনাকে বলা হয় আপনার খাদ্যনালীর ক্যান্সার আছে, এমন অবস্থায় উদ্বিগ্ন না হয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া জরুরি। এক্ষেত্রে আপনার আরও পরীক্ষা-নিরীক্ষার প্রয়োজন হতে পারে। মূলত এন্ডোস্কোপির মাধ্যমে পুনরায় দেখা হয় এই ক্যান্সারের আকার কতো বড় এবং এটি কতদূর ছড়িয়েছে অর্থাৎ ক্যান্সার কোন পর্যায়ে আছে। এজন্য ল্যাপ্রোস্কোপি করাও হতে পারে।
খাদ্যনালীর ক্যান্সার বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময়যোগ্য। কিন্তু এর চিকিৎসা পদ্ধতি কিছুটা জটিল, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। এর চিকিৎসা কেমন হবে সেটা নির্ভর করবে ক্যান্সার খাদ্যনালীতে কোথায় আছে, কতোটা জায়গা জুড়ে আছে খাদ্যনালীর ক্যান্সারের আকার এবং ধরন, ক্যান্সার কোষ বা টিউমারের অবস্থান, এটি কোন পর্যায়ে আছে, কতোটা ছড়িয়েছে, রোগীর সার্বিক স্বাস্থ্য পরিস্থিতি এবং বড় কোন অপারেশনের জন্য রোগী প্রস্তুত কিনা, তার ওপর।
খাদ্যনালীর এই ক্যান্সার দুই ধরনের হয়ে থাকে। এডিনো কার্সিনোমা খাদ্যনালীর নিচের অংশে পেট এবং পাকস্থলীর কাছে দেখা যায়। অন্যদিকে স্কোয়ামস সেল কার্সিনোমা সাধারণত খাদ্যনালীর মাঝারি এবং উপরের অংশে ঘটে। এই ক্যান্সার সার্জারির মাধ্যমে অপসারণ করা অপেক্ষাকৃত সহজ বলে জানিয়েছেন ডা. ইসলাম।সাধারণত সার্জারিই এর মূল চিকিৎসা। সেইসাথে কেমোথেরাপি এবং রেডিওথেরাপি দেয়া হতে পারে বলে জানিয়েছেন ডা. ইসলাম।
সার্জারি
খাদ্যনালী ক্যান্সারের ক্ষেত্রে সার্জারি বা অস্ত্রোপচার সবচেয়ে বড় সমাধান। যদি খাদ্যনালীর ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে এবং খুব বেশি ছড়িয়ে না পড়ে, তাহলে এটি সার্জারি করে ক্যান্সারের অংশ ফেলে দেয়া হয়। এরপর বিকল্প খাদ্যনালী জোড়া দেয়া হয়।
খাদ্যনালীর বিকল্প হিসেবে পাকস্থলী না হলে পরিপাকতন্ত্রের অঙ্গ ব্যবহার করা হয়। এজন্য প্রথম অপারেশনটি হয় পেটে, এরপরেটা হয় বুকে। ক্যান্সার বেশি ছড়িয়ে পড়লে খাদ্যনালীর আশেপাশের অন্যান্য অঙ্গের কিছু অংশ যেমন পাকস্থলীর ওপরের কিছু অংশ কেটে ফেলতে হতে পারে।
এই চিকিৎসা বেশ জটিল ও সময়সাপেক্ষ হলেও বাংলাদেশের এই চিকিৎসা দেয়ার যথেষ্ট সক্ষমতা আছে বলে জানিয়েছেন ডা. ইসলাম। তবে তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন প্রাথমিক অবস্থায় ক্যান্সার শনাক্তের বিষয়টিকে। যদি ক্যান্সার খাদ্যনালী ছাড়াও পাকস্থলী, অন্ত্র বা অন্য অঙ্গে ছড়িয়ে পড়ে তাহলে রোগীর জীবন সংকটে পড়ার আশঙ্কা থাকে।
কেমোথেরাপি
ক্যান্সার কোষকে মেরে ফেলার জন্য কেমোথেরাপি চিকিৎসা ব্যবহার করা হয়। রোগীর খাদ্যনালীর ক্যান্সারের জন্য কেমোথেরাপি দেয়ার প্রয়োজন হতে পারে। অস্ত্রোপচারের আগে কেমোথেরাপি নিলে ক্যান্সারের পরিসর কমে আসে। আবার অস্ত্রোপচারের পরে কেমোথেরাপি নিলে যে কোনও অবশিষ্ট ক্যান্সার থেকে পরিত্রাণ পাওয়া যায় এবং ক্যান্সার পুনরায় ফিরে আসার ঝুঁকি রোধ করা যায় বলে ব্রিটেনের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগ জানিয়েছে।
এই কেমোথেরাপি আগে নেয়া হবে নাকি পরে সেটা চিকিৎসকরাই নির্ধারণ করে থাকেন। কিন্তু রোগী যদি সার্জারির জন্য প্রস্তুত না থাকেন, সক্ষম না হন তাহলে রেডিওথেরাপি বা কেমোরেডিওথেরাপি দিয়ে ক্যান্সার কোষ নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করা হয়। অনেকে আবার স্টেন্টিং এর মাধ্যমে খাদ্যনালী সচল করে থাকেন।
রেডিওথেরাপি
ক্যান্সার কোষ মারার জন্য উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন রশ্মি বা রেডিওথেরাপির বিকিরণের ব্যবহার করা হয়। খাদ্যনালীর ক্যান্সারের জন্য রেডিওথেরাপির প্রয়োজন হতে পারে যদি ক্যান্সার প্রাথমিক পর্যায়ে থাকে। এটি ক্যান্সার কোষ বৃদ্ধি পাওয়া রোধেও সাহায্য করে। যদি খাদ্যনালীর ক্যান্সার অনেকটা ছড়িয়ে পড়ে তাহলে এসব চিকিৎসার মাধ্যমে সম্পূর্ণ নিরাময় করা খুব কঠিন হতে পারে। এমনকি সম্ভব নাও হতে পারে। এক্ষেত্রে চিকিৎসার লক্ষ্য হবে ক্যান্সার এবং এর উপসর্গগুলোকে যতোটা সম্ভব কমিয়ে আনা এবং দীর্ঘকাল বাঁচতে সহায়তা করা।
ফটোডায়নামিক থেরাপি
হালকা সংবেদনশীল ওষুধের সাথে স্বল্প শক্তিযুক্ত লেজারগুলি ক্যান্সার কোষগুলি মেরে ফেলার জন্য এই থেরাপিতে ব্যবহৃত হয়। সময় মতো চিকিৎসা না করালে এই ক্যান্সার পাকস্থলী ও অন্যান্য অঙ্গ প্রত্যঙ্গে ছড়িয়ে পড়তে পারে। তাই কোন লক্ষণ সাধারণ মনে হলেও চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যবস্থা গ্রহণের কথা বলেছে ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য বিভাগ।
- বাংলাদেশসহ যে ১২৪ দেশে পা রাখলেই গ্রেপ্তার নেতানিয়াহু
- পরীমণির প্রথম স্বামীর মৃত্যু, কে এই ইসমাইল?
- ছেলের কাজের ঘোষণায় বাবা
- স্বাস্থ্য-বিষয়ক যেসব প্রচলিত তথ্যের কোনো ভিত্তি নেই
- কুমিল্লায় ‘যুদ্ধসমাধিতে’ মিলল ২৩ জাপানি সেনার দেহাবশেষ
- রাহুলের বিতর্কিত আউট নিয়ে প্রশ্ন আর সমালোচনার ঝড়
- প্রথম মিলেনিয়াল সাধু হতে যাচ্ছেন প্রয়াত ‘গড’স ইনফ্লুয়েন্সার’
- বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
- মোহিনীর জন্যই কি সায়রাকে ছাড়লেন এ আর রহমান? মুখ খুললেন আইনজীবী
- কবে বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যাবে, জানালেন সাকিব
- ঘর আর অফিস ম্যানেজ করবেন যেভাবে
- দায়িত্ব নিলেন আইজিপি বাহারুল আলম ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত আলী
- শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- রাজনৈতিক চাওয়া ও কূটনৈতিক চেষ্টা আ.লীগের জন্য কী অর্থ বহন করছে
- প্রথমবার সচিবালয়ে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডায়াবেটিস কেন হয়, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
- এ আর রহমানের বিচ্ছেদ, যা বললেন স্ত্রী ও সন্তান
- বিশ্বকাপ বাছাই: পয়েন্ট টেবিলে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনাসহ কোন দল কোথায়
- শীতের সকালে আদা ও তুলসী পাতা খেলে কী হয়?
- পর্তুগালকে রুখে দিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া, শেষ মুহূর্তে
- ফের প্রেমে পড়েছেন পরীমনি
- শেখ হাসিনা পালিয়েছেন জানার পর যে অনুভূতি হয়েছিল, জানালেন ড. ইউনূস
- আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে যা বললেন ড. ইউনূস
- সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম রিমান্ডে
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা দিলেন
- প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপি আশাহত: মির্জা ফখরুল
- মণিপুরে বিক্ষোভকারী নিহত: বিজেপি-কংগ্রেস অফিসে আগুন
- কোনো প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে না : গভর্নর
- যুগান্তকারী উদ্ভাবন, ন্যানো রোবটে জব্দ হবে ক্যানসার!
- শাস্তির মুখে পড়তে পারেন মেসি, হতে পারেন নিষিদ্ধও
- প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করলে ঠোঁটের কি ক্ষতি হয়?
- পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে ৩ মাস বিয়ে বন্ধ
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা দিলেন
- শীতের সঙ্গে কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে পারে
- আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে
- শীতের সকালে আদা ও তুলসী পাতা খেলে কী হয়?
- শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনালাপ, সেই যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
- আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ১২ ক্রিকেটার
- জুলাই-আগস্ট বিল্পবে সব হত্যার বিচার করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক চাওয়া ও কূটনৈতিক চেষ্টা আ.লীগের জন্য কী অর্থ বহন করছে
- সালমান শাহর নায়িকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যে কারণে ফ্রিজ হলো
- অন্ধকারে ডুবে গেছে হাইফা নগরী
- পাকিস্তান থেকে আসা জাহাজে কী আছে, জানা গেলো
- ‘মিস ইউনিভার্স’ হলেন ডেনমার্কের ভিক্টোরিয়া
- যুগান্তকারী উদ্ভাবন, ন্যানো রোবটে জব্দ হবে ক্যানসার!
- ‘ভয়াল’ দর্শনে শুধু বড়রা
- ফের প্রেমে পড়েছেন পরীমনি
- রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়লো
- প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপি আশাহত: মির্জা ফখরুল
- বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাহাজ ভারতের উদ্বেগ কেন?