প্রাণঘাতী হতে পারে ডেঙ্গুও
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২০:১৫ ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২১
করোনা মহামারির মধ্যে হানা দিয়েছে ডেঙ্গুও। ঢাকা শহরে এর প্রবণতা সবচেয়ে বেশি। ডেঙ্গুকে অবহেলা করা যাবে না। বরং এ বিষয়ে কিছু সতর্কতামূলক পদক্ষেপ গ্রহণ করা জরুরি। লিখেছেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ অধ্যাপক ডা. খান আবুল কালাম আজাদ-
বুঝবেন কিভাবে?
জ্বর মানেই ডেঙ্গু নয়। কিন্তু কারো ডেঙ্গু হয়েছে কি না, এটা শনাক্ত হয় কিছু পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে। যেমন—
এনএস১ অ্যান্টিজেন : কারো ডেঙ্গু হলে সাধারণত জ্বর শুরু হওয়ার তিন দিন পর্যন্ত ডেঙ্গু ভাইরাস রক্তে পজিটিভ থাকে। এ জন্য জ্বর হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে এই পরীক্ষা করালে ভালো। তবে সংক্রমণের পর সাধারণত এক থেকে তিন দিনের মধ্যেও এর ফলাফল পাওয়া যায়। এরপর স্বাভাবিকভাবেই সেটা নেগেটিভ হয়ে যায়। তখন ওই ভাইরাসের উপস্থিতি রক্তে থাকে না। এ জন্য চতুর্থ দিন বা পঞ্চম দিন এনএস১ পরীক্ষা করালে কোনো লাভ হয় না।
আইজিএম : জ্বর হওয়ার পাঁচ দিনের মধ্যে পরীক্ষাটি করাতে হয়। আইজিএম পজিটিভ থাকা মানে বোঝায়, একুইট ইনফেকশন হয়েছে বা ডেঙ্গুতে আক্রান্ত।
পিসিআর : জ্বর হওয়ার পাঁচ দিনের মাথায় এই পরীক্ষা করাতে হয়।
আইজিজি : যেকোনো সময় করা যায়। আইজিজি হলো আগে রোগীর কখনো ডেঙ্গু হয়েছিল কি না তার পরীক্ষা।
সিবিসি : এই পরীক্ষার মাধ্যমে রক্তের হিমোগ্লোবিন, প্লাটিলেট, হেমাটোক্রিট (রক্তের ঘনত্ব বোঝার জন্য) ইত্যাদি জানা যায়।
উপরোক্ত পরীক্ষাগুলোতে পজিটিভ পাওয়া ব্যক্তির ডেঙ্গু হয়েছে বলে ধরা হয়। ডেঙ্গু রোগীর চিকিৎসা চলাকালীন সিবিসিসহ আরো নানা পরীক্ষা করা হয়।
ডেঙ্গু হলে যা করবেন
♦ ডেঙ্গু ভাইরাস কারো দেহে ঢোকার পর দেহের প্রায় সব সিস্টেমকে আক্রমণ করে। তাই কারো ডেঙ্গু শনাক্ত হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন। এর নির্ধারিত কোনো চিকিৎসা নেই। কিন্তু সাপোর্টিভ চিকিৎসা ও সঠিক পরিচর্যা করলে জ্বর ভালো হয়ে যায় এবং ঝুঁকিমুক্ত থাকা যায়।
♦ ডেঙ্গু ধরা পড়লে ভয় বা টেনশনের কিছু নেই। তবে কোনো ধরনের চিকিৎসা না করালে অনেক সময় ডেঙ্গু প্রাণঘাতী হতে পারে। এর চিকিৎসার ক্ষেত্রে ন্যাশনাল প্রটোকল বা গাইডলাইন রয়েছে।
♦ যাঁদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা ভালো, যাঁদের অন্য কোনো জটিল রোগ নেই—তাঁরা সাধারণত বিশ্রাম নিলে, ঠিকমতো পানি পান করলে, প্যারাসিটামল জাতীয় ওষুধ ছাড়া আর কোনো ওষুধ সেবন না করলে তিন থেকে পাঁচ দিনের মধ্যেই ভালো হয়ে যান।
♦ এই সময় কোনো ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক, স্টেরয়েড বা ব্যথানাশক ওষুধও ব্যবহার করা যাবে না। বমি করলে আইভি ফ্লুইড দিতে হবে চিকিৎসকের তত্ত্বাবধানে।
♦ ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিকে জীবাণুবাহী এডিস মশা কামড় দিয়ে অন্য একজন সুস্থ মানুষকে কামড়ালে তাঁরও ডেঙ্গু হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এ জন্য ডেঙ্গুতে কেউ আক্রান্ত হলে ৯-১০ দিন পর্যন্ত মশারি টানিয়ে তাঁকে আলাদা করে রাখুন।
♦ ডেঙ্গুর সময় তরল, নরম ও সহজপাচ্য খাবার খান।
কখন হাসপাতালে?
♦ কারো শুধু জ্বর আছে, পাতলা পায়খানা নেই, বমি নেই, মুখে খেতে পারছে—এ রকম হলে হাসপাতালে ভর্তি না হলেও চলবে। বাসায় রেখেই তখন তাঁকে চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।
♦ জ্বরের সঙ্গে পাতলা পায়খানা, পেট ব্যথা, বমি হলে, অর্থাৎ বিভিন্ন ওয়ার্নিং সাইন দেখা দিলে হাসপাতালে ভর্তি করাই শ্রেয়।
♦ শিশু, গর্ভবতী, বয়স্ক ব্যক্তি, কিডনি, হৃদরোগীদের ডেঙ্গু শনাক্ত হলে তাঁদের হাসপাতালে ভর্তি রেখে চিকিৎসা দেওয়া উচিত।
♦ কারো কো-ইনফেকশন অর্থাৎ ডেঙ্গু ও টাইফয়েড একই সঙ্গে হয়েছে এমনটি হলে টাইফয়েডের চিকিৎসা করা যাবে। গুরুত্ব দিতে হবে প্রচুর তরল যেন দেহে ঢোকে সে বিষয়টির দিকে। এ জন্য বেশি করে পানি, ডাবের পানি, শরবত, গ্লুকোজ, স্যালাইন, স্যুপজাতীয় তরল ইত্যাদি খাওয়াতে হবে। রোগীকে পূর্ণ বিশ্রামে রাখতে হবে।
♦ গর্ভবতী নারী, হার্টের রোগী, এনকেফালাইটিস ইত্যাদি রোগীর ক্ষেত্রে সমন্বিত চিকিৎসার দরকার হয়।
প্লাটিলেট সংক্রান্ত তথ্য
♦ মানুষের দেহে প্লাটিলেট বা অণুচক্রিকার স্বাভাবিক মাত্রা হলো দেড় লাখ থেকে চার লাখ। রক্তক্ষরণ বন্ধে এর বিশেষ ভূমিকা রয়েছে। ডেঙ্গুতে বেশির ভাগ রোগীর প্লাটিলেট কমে যায়, তবে সবার নয়। আবার প্লাটিলেট কমে গেলেই প্লাটিলেট দিতে হবে—এমন ধারণাও সঠিক নয়।
♦ ডেঙ্গু বা অন্য কোনো ভাইরাস ইনফেকশনে প্লাটিলেটের সংখ্যা কমে গেলেও শরীর থেকে আপনা-আপনি প্লাটিলেট তৈরি হয়। প্রথম কয়েক দিন কম প্লাটিলেট নিয়েও রোগী যদি টিকে থাকেন, পরবর্তী সময়ে দেহ থেকেই আপনা-আপনি প্লাটিলেট তৈরি হয় এবং ঘাটতি পূরণ হয়ে রোগী সুস্থ হয়ে যান।
♦ যদি কারো প্লাটিলেট ৫০ হাজারের মধ্যে থাকে, তাহলে টেনশনের কোনো কারণ নেই। তবে ৫০ হাজারের নিচে প্লাটিলেট নেমে গেলে তখন হাসপাতালে ভর্তি করা যেতে পারে। প্লাটিলেট ২০ হাজারে নেমে এলেও কিন্তু রক্তক্ষরণ হয় না। ১০ হাজারের নিচে নেমে গেলে প্রয়োজনে প্লাটিলেট দেওয়া যায়।
♦ যদি দেখা যায়, কেউ রক্তশূন্যতায় আক্রান্ত হয়েছেন, দ্রুত প্লাটিলেটের মাত্রা কমে যাচ্ছে, চামড়ায় রক্তবিন্দুর পরিমাণ বেশি দেখা যাচ্ছে, মাসিকের সময় বেশি রক্ত যাচ্ছে, দাঁতের গোড়া বা মাড়ি দিয়ে রক্ত পড়ছে, খাদ্যনালি থেকে রক্ত পড়ছে, তখন পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর ব্লাড ট্রান্সফিউশন বা রক্তদানের সিদ্ধান্ত নিতে হয়।
যখন জটিলতা বাড়ে
♦ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংজ্ঞা অনুযায়ী, জ্বরের সঙ্গে প্লাটিলেট কাউন্ট এক লাখের কম এবং রক্তে হেমাটোক্রিট (রক্তের পরিমাণের সঙ্গে লোহিত কণিকার পরিমাণের অনুপাত) ২০ শতাংশ কমবেশি হলে সেটা ডেঙ্গু হেমোরেজিক ফিভার। এর সঙ্গে রক্তবমি, রক্তনালি লিকের (প্লাজমা লিকেজ) উপসর্গ যেমন প্রোটিন কমা, পেটে বা ফুসফুসে পানি জমার মতো উপসর্গ থাকতে পারে।
♦ ডেঙ্গু থেকে মারাত্মক সমস্যা হলো প্লাজমা লিকেজ, ডিআইসি, মায়োকার্ডিটিস, রক্তপাত, তরল জমে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, কোনো অঙ্গের কার্যকারিতা নষ্ট হওয়া ইত্যাদি।
♦ ডেঙ্গু ভাইরাসের চারটি আলাদা সেরোটাইপ রয়েছে। কেউ একবার একটি সেরোটাইপে আক্রান্ত হলে তার আরো তিনবার ডেঙ্গু হতে পারে এবং পরবর্তী পর্যায়ে তীব্র ডেঙ্গু বা ডেঙ্গু শক সিনড্রোম হতে পারে। তাই বলা হয়, দ্বিতীয়বার ডেঙ্গু হওয়া বেশ ঝুঁকিপূর্ণ।
কিছু সাধারণ তথ্য
♦ শুধু এডিস মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয়। সাধারণ অ্যানোফিলিস ও কিউলেক্স মশার কামড়ে ডেঙ্গু হয় না।
♦ মানুষ থেকে মানুষে বা এক ব্যক্তি থেকে অন্য ব্যক্তিতে ডেঙ্গু ছড়ায় না। তবে ডেঙ্গু আক্রান্ত ব্যক্তিদের মশা এড়িয়ে চলা উচিত।
♦ ডেঙ্গু ভাইরাস মানবদেহে স্থায়ীভাবে থাকে না। শরীরের নিজস্ব রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার মাধ্যমে একসময় ওই ভাইরাস শরীর থেকে পুরোপুরি বের হয়ে যায়। কিন্তু ভাইরাসের জন্য যে অ্যান্টিবডি তৈরি হয় সেটা চিরকাল সুপ্ত অবস্থায় থেকে যায়।
♦ অন্যান্য ভাইরাস জ্বরের মতোই এই জ্বরের নির্দিষ্ট কোনো চিকিৎসা নেই। এই জ্বরের কোনো ভ্যাকসিন বা টিকাও নেই। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে এটা এমনিতেই সেরে যায়।
সেরে ওঠার পর করণীয়
ডেঙ্গুর পর শারীরিক ও মানসিক অবস্থা ফিরে পেতে একটু (মাসখানেক) সময় লাগে। চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই সময়কে Convalescent period বলে। তবে ডায়াবেটিস, কিডনি, শ্বাসরোগ বা অন্য কোনো রোগীর স্বাভাবিক হতে আরো বেশি সময় লাগতে পারে। এই সময় কিছু করণীয় হলো—
♦ হাসপাতালে ভর্তি অবস্থায় রোগীর যদি কমপক্ষে ৪৮ ঘণ্টা জ্বর না থাকে, কিছু ভাইটাল সাইন—বিশেষ করে তাঁর যদি রক্তচাপ ঠিক থাকে, ইউরিন আউটপুট ঠিক থাকে, রোগী যদি মুখে খেতে পারেন তখন হাসপাতাল থেকে রিলিজ নিতে পারেন।
♦ ডেঙ্গু হলে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা কিছুটা হ্রাস পায়। এ জন্য ডেঙ্গু থেকে সেরে ওঠার পরও দুর্বল, অবসাদগ্রস্ততা, মাথা ঘোরা, চলাফেরায় কিছু ভারসাম্যহীনতা থাকে; গভীর ও নিবিড়ভাবে কাজে মনোনিবেশ করতে পারেন না। এ জন্য কমপক্ষে কয়েক সপ্তাহ বিশ্রামে থেকে এরপর আস্তে আস্তে নিয়মিত কাজে যোগ দিন।
♦ এই সময় কোনো ধরনের ব্যায়াম করবেন না। যাঁদের জিমে যাওয়ার অভ্যাস আছে, তাঁরা ডেঙ্গু থেকে সেরে ওঠার পর কিছুদিন জিম থেকে দূরে থাকুন। প্রয়োজনে এক বা দুই মাস অপেক্ষা করুন।
♦ রাতে নিবিড় নিদ্রার ব্যাঘাত ঘটতে পারে। এই সময় পারতপক্ষে রাত ১০টার পর জেগে থাকবেন না। রাতের বেলায় ক্ষতিপূরণকারী কিছু হরমোন যেমন : ACTH, steroid, growth hormone ইত্যাদি শরীরের বিভিন্ন গ্রন্থি থেকে নিঃসৃত হয়। ভালো ঘুমানোয় ক্ষতি কিছুটা পুষিয়ে যায়।
♦ দিনের বেলায়, বিশেষ করে দুপুরে খাওয়ার পর ঘণ্টাখানেক ঘুমানোর চেষ্টা করুন।
♦ এই সময়ে কোনো মানসিক চাপ নেবেন না। মেজাজ পূর্ণ নিয়ন্ত্রণে রাখুন। মন সতেজ ও ফুরফুরে রাখুন।
♦ জ্বর চলে যাওয়ার পরের সময়টাকে ‘ক্রিটিক্যাল ফেইস’ বা ঝুঁকিপূর্ণ সময় ধরা হয়। ডেঙ্গুতে মারাত্মক সমস্যা হওয়ার সময় আসলে এটাই। এ সময় প্লাটিলেট কাউন্ট কমে যেতে পারে, রক্তচাপ কমে যেতে পারে, রক্তক্ষরণসহ আরো নানা সমস্যা দেখা দিতে পারে। তাই এ সময়টাতেও সচেতন থেকে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।
♦ কিছুদিন পর রক্তের সিবিসি করে হিমোগ্লোবিন, প্লাটিলেট দেখান চিকিৎসককে। এ ছাড়া ব্লাড সুগার, ব্লাড প্রেসার ঠিক আছে কি না, রোগী পানিশূন্যতায় ভুগছে কি না, রক্তের হেমাটোক্রিট কেমন ইত্যাদিও দেখা উচিত। অন্যান্য রোগ থাকলে সেগুলোরও যথাযথ চিকিৎসা নিন।
- বাংলাদেশসহ যে ১২৪ দেশে পা রাখলেই গ্রেপ্তার নেতানিয়াহু
- পরীমণির প্রথম স্বামীর মৃত্যু, কে এই ইসমাইল?
- ছেলের কাজের ঘোষণায় বাবা
- স্বাস্থ্য-বিষয়ক যেসব প্রচলিত তথ্যের কোনো ভিত্তি নেই
- কুমিল্লায় ‘যুদ্ধসমাধিতে’ মিলল ২৩ জাপানি সেনার দেহাবশেষ
- রাহুলের বিতর্কিত আউট নিয়ে প্রশ্ন আর সমালোচনার ঝড়
- প্রথম মিলেনিয়াল সাধু হতে যাচ্ছেন প্রয়াত ‘গড’স ইনফ্লুয়েন্সার’
- বিএনপি ছেড়ে আওয়ামী লীগে আসা শাহজাহান ওমর গ্রেপ্তার
- মোহিনীর জন্যই কি সায়রাকে ছাড়লেন এ আর রহমান? মুখ খুললেন আইনজীবী
- কবে বাংলাদেশের জার্সিতে দেখা যাবে, জানালেন সাকিব
- ঘর আর অফিস ম্যানেজ করবেন যেভাবে
- দায়িত্ব নিলেন আইজিপি বাহারুল আলম ও ডিএমপি কমিশনার সাজ্জাত আলী
- শেখ হাসিনা এখনও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী, এমন কথা বলেননি ট্রাম্প
- রাজনৈতিক চাওয়া ও কূটনৈতিক চেষ্টা আ.লীগের জন্য কী অর্থ বহন করছে
- প্রথমবার সচিবালয়ে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
- ডায়াবেটিস কেন হয়, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
- এ আর রহমানের বিচ্ছেদ, যা বললেন স্ত্রী ও সন্তান
- বিশ্বকাপ বাছাই: পয়েন্ট টেবিলে ব্রাজিল, আর্জেন্টিনাসহ কোন দল কোথায়
- শীতের সকালে আদা ও তুলসী পাতা খেলে কী হয়?
- পর্তুগালকে রুখে দিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে ক্রোয়েশিয়া, শেষ মুহূর্তে
- ফের প্রেমে পড়েছেন পরীমনি
- শেখ হাসিনা পালিয়েছেন জানার পর যে অনুভূতি হয়েছিল, জানালেন ড. ইউনূস
- আওয়ামী লীগের নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে যা বললেন ড. ইউনূস
- সাবেক খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম রিমান্ডে
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা দিলেন
- প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপি আশাহত: মির্জা ফখরুল
- মণিপুরে বিক্ষোভকারী নিহত: বিজেপি-কংগ্রেস অফিসে আগুন
- কোনো প্রতিষ্ঠান বন্ধ করা হবে না : গভর্নর
- যুগান্তকারী উদ্ভাবন, ন্যানো রোবটে জব্দ হবে ক্যানসার!
- শাস্তির মুখে পড়তে পারেন মেসি, হতে পারেন নিষিদ্ধও
- প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করলে ঠোঁটের কি ক্ষতি হয়?
- পাকিস্তানের পাঞ্জাব প্রদেশে ৩ মাস বিয়ে বন্ধ
- শেখ হাসিনার নতুন অডিও ফাঁস, নেতাকর্মীদের যে নির্দেশনা দিলেন
- শীতের সঙ্গে কুয়াশার তীব্রতা বাড়তে পারে
- আবার জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে
- শীতের সকালে আদা ও তুলসী পাতা খেলে কী হয়?
- শেখ হাসিনার সঙ্গে ফোনালাপ, সেই যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
- আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ১২ ক্রিকেটার
- জুলাই-আগস্ট বিল্পবে সব হত্যার বিচার করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা
- রাজনৈতিক চাওয়া ও কূটনৈতিক চেষ্টা আ.লীগের জন্য কী অর্থ বহন করছে
- সালমান শাহর নায়িকার ব্যাংক অ্যাকাউন্ট যে কারণে ফ্রিজ হলো
- অন্ধকারে ডুবে গেছে হাইফা নগরী
- পাকিস্তান থেকে আসা জাহাজে কী আছে, জানা গেলো
- ‘মিস ইউনিভার্স’ হলেন ডেনমার্কের ভিক্টোরিয়া
- যুগান্তকারী উদ্ভাবন, ন্যানো রোবটে জব্দ হবে ক্যানসার!
- ‘ভয়াল’ দর্শনে শুধু বড়রা
- ফের প্রেমে পড়েছেন পরীমনি
- রিটার্ন দাখিলের সময় বাড়লো
- প্রধান উপদেষ্টার বক্তব্যে বিএনপি আশাহত: মির্জা ফখরুল
- বাংলাদেশে পাকিস্তানের জাহাজ ভারতের উদ্বেগ কেন?