ঢাকা, ২১ নভেম্বর বৃহস্পতিবার, ২০২৪ || ৭ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১
good-food
১৩০

সামাজিক মাধ্যম নিয়ন্ত্রণে মরিয়া যেসব দেশের ক্ষমতাসীনরা

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১২:৪১ ১২ আগস্ট ২০২৪  

সম্প্রতি দ্বিতীয় মেয়াদে নির্বাচিত ভেনেজুয়েলার প্রেসিডেন্ট নিকোলাস মাদুরো মাইক্রোব্লগিং সাইট এক্সকে (সাবেক টুইটার) নিষিদ্ধ করেছেন। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম অনেক সময় জাতিগত বিদ্বেষ উসকানি দেয় এমনটি উল্লেখ করে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার বলেছেন, তিনি এসব মাধ্যমগুলোর নীতিমালার ওপর নজর রাখবেন। সেই সঙ্গে পাকিস্তানি সামরিক বাহিনী এবং গণমাধ্যমে তার সহযোগীরা এমন প্রভাবকে 'ডিজিটাল সন্ত্রাস' বলে তকমা দিয়েছে। 

 

প্রেক্ষাপট ভিন্ন হলেও প্রতিটি ঘটনায় যে বার্তা দিচ্ছে, তা হলো তথ্য প্রবাহের ওপর মূলধারার গণমাধ্যমের একচেটিয়া নিয়ন্ত্রণ দ্রুত হারিয়ে যাচ্ছে। এর কারণ অধিকাংশ মানুষ তাদের সংবাদ, মতামত এবং বিশ্লেষণের জন্য সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমের দিকে বেশি ঝুঁকছে।

 

বিশ্বজুড়ে গণমাধ্যমগুলো এই পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে নতুন নতুন চ্যালেঞ্জ মোকবিলায় সংগ্রাম করে যাচ্ছে। সম্মতির মাধ্যমে বা অগোচরে হোক, সামাজিক মাধ্যমের ব্যবহার ও ব্যাপ্তি অবিশ্বাস্যভাবে ছড়িয়ে পড়েছে যাকে বিস্ফোরণ বা জাগরণের সঙ্গে তুলনা করা যায়। নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে কয়েক লাখ কোটি ব্যবহারকারী এসব মাধ্যমের ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়েছে। পাকিস্তানের প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য ডনের সাবেক সম্পাদক আব্বাস নাসিরের নিবন্ধে এমনটি উঠে এসেছে।

 

প্রতিটি দেশ, বা ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিরা এই মাধ্যমকে নিয়ন্ত্রণ করতে আলাদা আলাদা পদ্ধতি প্রয়োগ করেন। উদাহরণস্বরূপ, মাদুরো প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিতেছেন, কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের সংস্থা এমন ফলাফল পছন্দ করে না কারণ একজন বামপন্থী রাজনীতিবিদ জিতেছেন। বছরের পর বছর ধরে মার্কিন নিয়ন্ত্রিত অবরোধের শিকার মাদুরো কিন্তু সব দোষী-ক্রুটির উর্ধ্বে নন। তার সরকারের সফলতা আরও ভালো হতে পারতো। 

 

এদিকে যুক্তরাষ্ট্র এই নির্বাচনের ফলাফল পাল্টে দেয়ার জন্য  অনেক ক্ষেত্রে মাদুরো সমর্থকদের মাধ্যমে সামাজিক অস্থিরতা এবং সড়কে সহিংসতাকে উসকে দেয়া, ভিডিও-টেপ করা দ্রুত ছড়িয়ে দেয়াসহ সহিংসতা ঘটিয়ে থাকে। নিবন্ধটি বিস্তারিত পড়তে এখানে ক্লিক করুন।