ঢাকা, ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার, ২০২৪ || ১২ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১
good-food
১৪০২

স্লিম থাকতে চান, খেজুর খান

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ২১:০১ ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১৯  

খেজুর অতি সুস্বাদু ও উপাদেয় ফল। এটি শক্তির বড় উৎস। এতে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি উপাদান।

চিনির বিকল্প: খেজুরে রয়েছে ফ্রুকটোজ ও গ্লাইসেমিক। এটা রক্তে শর্করার পরিমাণ বাড়ায়। চিনির বিকল্প হিসেবে খাওয়া যায়। শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। ফলটিতে বিদ্যমান ভিটামিন মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়ায়।

চারটি বা ৩০ গ্রাম পরিমাণ খেজুরে আছে ৯০ ক্যালোরি, এক গ্রাম প্রোটিন, ১৩ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম, ২ দশমিক ৮ গ্রাম ফাইবার। এছাড়া রয়েছে আরও অনেক পুষ্টি উপাদান।

ক্যান্সার প্রতিরোধ: প্রাকৃতিক আঁশে পূর্ণ খেজুর ক্যান্সার প্রতিরোধ করে। নিয়মিত এটি খেলে এ ঝুঁকি কমে যায়।

সুস্থ হৃদপিণ্ড: দুর্বল হৃদপিণ্ডের সবচেয়ে নিরাপদ ওষুধ খেজুর।

স্লিম রাখে: মাত্র কয়েকটি খেজুর ক্ষুধার তীব্রতা কমিয়ে দেয়। পাকস্থলীকে কম খাবার গ্রহণে উদ্বুদ্ধ করে। ফলে মুটিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে না।

প্রসূতি মায়ের জন্য: বুকের দুধ খাওয়ানো মায়েদের জন্য সমৃদ্ধ এক ফল খেজুর। এটি মায়ের দুধের পুষ্টিগুণ আরো বাড়িয়ে দেয়। শিশুর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

হাড় গঠন: ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। খেজুরে এটি প্রচুর পরিমাণে আছে। ফলে হাড় মজবুত হয়।

অন্ত্রের গোলযোগ: অন্ত্রের কৃমি ও ক্ষতিকারক পরজীবী প্রতিরোধে খেজুর বেশ সহায়ক। উল্টো অন্ত্রে উপকারী ব্যাকটেরিয়া তৈরি করে।

দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধি: খেজুর দৃষ্টিশক্তি বাড়িয়ে রাতকানা প্রতিরোধেও সহায়ক।

কোষ্ঠকাঠিন্য: খেজুরে বিদ্যমান উপাদান খাদ্য পরিপাকে সাহায্য করে। এটি কোষ্ঠকাঠিন্য রোধ করে।

সংক্রমণ রোধ: যকৃতের সংক্রমণে খেজুর উপকারী। এছাড়া গলাব্যথা এবং বিভিন্ন ধরনের জ্বর, সর্দি ও ঠাণ্ডায় বেশ কাজ দেয়।

শিশুর রোগবালাই: খেজুর শিশুদের মাড়ি শক্ত করতে সাহায্য করে।  কোনো কোনো ক্ষেত্রে ডায়রিয়াও প্রতিরোধ করে।

তাই শুধু রমজান মাসে কেন, বছরজুড়েই খাদ্যতালিকায় থাকুক খেজুর।