একুশে ফেব্রুয়ারির নেপথ্যে রয়েছে আরও সংগ্রামের ইতিহাস
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ২১:৫৮ ২০ ফেব্রুয়ারি ২০২১
একুশে ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৯ সালে ইউনেস্কো দিনটিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা করার আগ পর্যন্ত বাংলাদেশে এই দিনটিকে শহীদ দিবস হিসেবে পালন করা হতো। এই ইতিহাস বাংলাদেশের অনেকেরই জানা। কিন্তু এই আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তৈরির পেছনে রয়েছে আরও অনেক সংগ্রামের ইতিহাস।
ভাষা থেকে যেভাবে আন্দোলনের সূচনা
১৯৪৭ সালে যখন দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে ভারত ভাগ হয়েছিল তার আগেই আসলে শুরু হয়েছিল ভাষা নিয়ে বিতর্ক। ভাষা সৈনিক আবদুল মতিন ও আহমদ রফিক তাদের ভাষা আন্দোলন-ইতিহাস ও তাৎপর্য বইয়ে লিখেছেন, "প্রথম লড়াইটা প্রধানত ছিল সাহিত্য-সংস্কৃতি অঙ্গনেই সীমাবদ্ধ"।
এই বইটির বর্ণনা অনুযায়ী দেশভাগের আগেই চল্লিশের দশকের শুরুতেই সাহিত্যিকরা বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। সেসময় বাঙালী মুসলমান সাহিত্যিক, শিক্ষক, রাজনীতিবিদদের মধ্যে বাংলা, উর্দু, আরবি ও ইংরেজি এই চারটি ভাষার পক্ষ-বিপক্ষে নানান মত ছিল।
আবদুল মতিন ও আহমদ রফিক লিখেছেন, "ভাষা আন্দোলন বিচ্ছিন্ন কোনও ঘটনা নয়।.......এর সূচনা মূল আন্দোলন শুরু হওয়ার কয়েক দশক আগেই এবং বাঙালি মুসলমানের সেকুলার জাতিয়তাবোধ এর পেছনে কাজ করেছে।"
রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট
পাকিস্তান রাষ্ট্র গঠন নিশ্চিত হওয়ার পর উর্দু-বাংলা বিতর্ক আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। সেসময়কার গুরুত্বপূর্ন 'মিল্লাত' পত্রিকায় এক সম্পাদকীয়তে লেখা হয়েছিল, "মাতৃভাষার পরিবর্তে অন্য কোন ভাষাকে রাষ্ট্রভাষারূপে বরণ করার চাইতে বড় দাসত্ব আর কিছু থাকিতে পারে না। ধীরে ধীরে অর্থনীতি ও রাজনীতিও সেই বিতর্কের অনুষঙ্গ হয়ে ওঠে।
১৯৪৭ সালে দৈনিক আজাদি পত্রিকায় লেখক সাংবাদিক আবদুল হক লিখেছিলেন, "উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা ঘোষণা করার সঙ্গে সঙ্গে প্রত্যেকটি উর্দু-শিক্ষিতই চাকুরীর যোগ্যতা লাভ করবেন, এবং প্রত্যেকটি বাংলা ভাষীই চাকুরীর অনুপযুক্ত হয়ে পড়বেন"।
বাংলাভাষীদের আরও উদ্বেগ ছিল দুই হাজার কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত দুটি ভূখণ্ডের মানুষের সাংস্কৃতিক পার্থক্য নিয়ে। শুধু ধর্ম তাদের মধ্যে কতটুক যোগসূত্র স্থাপন করতে পারবে সেনিয়ে ভাবনা ছিল অনেকের।
অবিশ্বাসের বীজ বপন
১৯৪৭ সালে আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ডক্টর জিয়াউদ্দিন আহমেদ উর্দুকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব করেছিলেন। তখন ভাষা নিয়ে বিতর্ক আবারো জেগে উঠেছিলো। ততদিনে মুসলিম বাঙালীদের আত্ম-অন্বেষণ শুরু হয়ে গিয়েছিলো।
১৯৪৭ সালে দেশ বিভাগের কয়েক মাসের মধ্যেই পাকিস্তানের প্রথম মুদ্রা, ডাকটিকেট, ট্রেনের টিকেট, পোস্টকার্ড ইত্যাদি থেকে বাংলাকে বাদ দিয়ে উর্দু ও ইংরেজি ভাষা ব্যবহার করা হয়। পাকিস্তান পাবলিক সার্ভিস কমিশনের এই ঘোষণায় পর ঢাকায় ছাত্র ও বুদ্ধিজীবীদের বিক্ষোভ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।
কমিশনের বাঙালী কর্মকর্তারা সরকারি কাজে বাংলা ভাষার প্রয়োগের দাবিতে বিক্ষোভ করেছিলেন। পাকিস্তান গঠনের সময় পূর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী, পরবর্তীতে পাকিস্তানের গভর্নর জেনারেল খাজা নাজিমুদ্দিন ১৯৪৮ সালে আইন পরিষদের অধিবেশনে বলেছিলেন, ভাষা সম্পর্কিত বিতর্ক শুরু হওয়ার আগেই এসব ছাপা হয়ে গেছে। যদিও তার এই বক্তব্য সবাই গ্রহণ করেনি।
রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ গঠন
সেসময় বুদ্ধিজীবীরা উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে মাতৃভাষার পরিবর্তে উর্দু চাপিয়ে দিলে বাংলাভাষী পরবর্তী প্রজন্ম অশিক্ষিত হয়ে পড়বে, বাংলা ভাষার সত্ত্বা ঝুঁকিতে পরবে। স্বাধীনভাবে মাতৃভাষার চর্চার ক্ষেত্রে এটিকে বড় আঘাত বলে মনে করা হয়েছে। এসব বিষয়ে বাঙালির মনে ক্ষোভের অনুভূতি তখন থেকেই দানা বাঁধতে থাকে। সেই সালেই শেষের দিকে 'রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ' গঠন করা হয়।
সেসময়কার একটি ইসলামি সাংস্কৃতিক সংগঠন তমদ্দুন মজলিসের নূরুল হক ভূঁইয়া, তৎকালীন সংসদ সদস্য সামসুল হক, পূর্ব পাকিস্তান মুসলিম ছাত্র লীগের প্রতিষ্ঠাতা অলি আহাদ, পরবর্তীতে বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট সৈয়দ নজরুল ইসলাম, পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ তোয়াহা সহ অনেকেই এর সদস্য ছিলেন যারা শুরুতে গোপনে কর্মকাণ্ড পরিচালনা করতেন।
জিন্নাহ ও তার অনমনীয় অবস্থান
তৎকালীন পাকিস্তান রাষ্ট্রে বাংলাভাষীরা উর্দুভাষীদের চেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ ছিল। তারপরও ১৯৪৮ সালের ২১শে মার্চ পূর্ব পাকিস্তান সফরে এসে রেসকোর্স ময়দানে মুহাম্মদ আলী জিন্নাহ এক সমাবেশে স্পষ্ট ঘোষণা করেছিলেন যে 'উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্র ভাষা'।
সেই সমাবেশেই উপস্থিত অনেকেই সাথে সাথে প্রতিবাদ করে ওঠেন। এই ঘোষণাকে বলা যেতে পারে নতুন রাষ্ট্র সম্পর্কে বাঙালীর স্বপ্নভঙ্গের সূচনা। জিন্নাহ উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করার ব্যাপারে শুরু থেকে অনমনীয় মনোভাব প্রকাশ করেছেন।
উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা করার পেছনে বাঙালীদের উপর রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক প্রভুত্ব কায়েম করা ও শোষণের অভিসন্ধি বলে মনে করা হয়েছিল। বাঙালীদের মনে পাকিস্তানের প্রতি অবিশ্বাসের ভীত তৈরি হয়েছিল। ভাষা ও সাংস্কৃতিক পার্থক্য আরও জোরালোভাবে প্রতীয়মান হচ্ছিল। ধর্ম নয় বরং বাঙালী জাতিয়তাবাদের ধারনা স্পষ্ট হতে শুরু করেছিল। অন্যদিকে তখনকার উর্দুভাষীরা বাঙালীর সংস্কৃতিকে 'হিন্দুয়ানী' বলে মনে করাটা বাংলা ভাষার প্রতি তাদের বিতৃষ্ণার আরেকটি কারণ।
ভয়ঙ্কর অগ্নি স্ফুলিঙ্গের জন্ম
জিন্নাহ'র মৃত্যুর পরও রাষ্ট্রভাষা নিয়ে নানা রকম প্রস্তাব, পাল্টা প্রস্তাব চলতে থাকে। দেশভাগের পর থেকে ১৯৫২ সালের শুরু পর্যন্ত বাঙালীরা জোরালোভাবে রাষ্ট্রভাষা উর্দু সম্পর্কে তাদের বিরুদ্ধ মনোভাব ব্যক্ত করে গেছেন। প্রতিক্রিয়া হিসেবে থেমে থেমে আন্দোলন চলেছে। তবে এই আন্দোলনে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর অগ্নি স্ফুলিঙ্গের জন্ম হয় যখন বায়ান্নর ২৬ জানুয়ারি পাকিস্তানের অ্যাসেম্বলিতে উর্দুকেই একমাত্র রাষ্ট্রভাষা করার ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়।
পূর্ব-বঙ্গের অধিবাসী হওয়া সত্ত্বেও ১৯৫২ সালের ২৭ জানুয়ারি ঢাকায় সফরে এসে খাজা নাজিমুদ্দিন পল্টনে এক সমাবেশে জিন্নাহ'র কথাই পুনরাবৃত্তি করেন। সেসময়ও একইভাবে জোরালো প্রতিবাদে 'রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই' স্লোগান ওঠে।
একুশে ফেব্রুয়ারির দিনটিতে যা ঘটেছিল
বলা হয়ে থাকে রাজনৈতিক কারণে নেয়া খাজা নাজিমুদ্দিনের অবস্থান ও তার বক্তব্য ভাষা আন্দোলনে নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। তার ঘোষণায় পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালিদের মনে বঞ্চনার অনুভূতি আরও জোরালো হয়ে জেগে ওঠে। খাজা নাজিমুদ্দিনের বক্তব্য প্রত্যাখ্যান করে পরদিন থেকে পূর্ব-পাকিস্তানে শুরু হয় স্বতঃস্ফূর্ত ধর্মঘট ও বিক্ষোভ মিছিল। যাতে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা।
ভাসানীর নেতৃত্বে সম্মেলনে অংশ নেন পূর্ব পাকিস্তানের রাজনৈতিক, সংস্কৃতিকর্মী এবং পেশাজীবী সম্প্রদায়ের মানুষজন। ২১শে ফেব্রুয়ারি সাধারণ ধর্মঘট ঘোষণা করা হয়েছিল। ধর্মঘট প্রতিহত করতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ও তার আশপাশের এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছিলো। যা লঙ্ঘন করেই জন্ম হয়েছিল শহীদ দিবসের।
১৯৫২ সালের সেই দিন ঢাকা মেডিকেল কলেজের ছাত্র হিসেবে হাসপাতালের জরুরী বিভাগে কর্মরত ছিলেন মুহাম্মদ মাহফুজ হোসেন। বছর তিনেক আগে বিবিসি বাংলাকে দেয়া সাক্ষাতকারে তার বর্ণনায় ফুটে উঠেছে সেদিনকার চিত্র। সেই সাক্ষাতকারে তিনি বলেছিলেন, "একুশে ফেব্রুয়ারি দুপুরে গুলিবিদ্ধ তিনজনকে হাসপাতালে গ্রহণ করি আমি। কপালে গুলিবিদ্ধ রফিককে দেখেই মৃত ঘোষণা করা হয়, আর উরুতে গুলিবিদ্ধ বরকত মারা যান রাতে, আমার চোখের সামনেই।"
ঢাকা মেডিকেল কলেজের কাছেই গুলিবর্ষণ হয়েছিল শিক্ষার্থীদের উপর। তিনি বলছিলেন, "আমরা তখন বাইরে থেকে বহু আওয়াজ শুনতে পাচ্ছিলাম। আমরা শুনেছিলাম বহু মানুষ গুলিতে আহত হয়েছে। মুহূর্তেই ইমারজেন্সি ওয়ার্ড পূর্ণ হয়ে যায়। আহতদের অনেকেই মুমূর্ষু, তাদের সঙ্গে আসা মানুষজন আর চিকিৎসকে ঠাসাঠাসি হয়ে যায় জরুরী বিভাগ।"
ভাষা আন্দোলনে কতজন শহীদ হয়েছিলেন সেবিষয়ে সঠিক সংখ্যা এখনো পাওয়া যায় না। সেদিন এবং পরদিন পুলিশের গুলিতে সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার এবং শফিউর ছাড়াও আরো অনেকে শহীদ হয়েছিলেন বলে ভাষা আন্দোলন নিয়ে বিভিন্ন বইয়ে উঠে এসেছে।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের বীজ বপন
এই হত্যাকাণ্ড মাতৃভাষার অধিকারের দাবিতে গড়ে ওঠা আন্দোলনকে দমিয়ে দেয়নি। এই আন্দোলনেই পরিষ্কার হয়ে উঠেছিল যে দুই হাজার কিলোমিটার দূরত্বে অবস্থিত দুটি ভূখণ্ডের দুটি ভিন্ন ভাষার জাতিসত্তাকে মিলিয়ে সৃষ্টি করা রাষ্ট্রের অধিবাসীদের মনে এক হওয়ার অনুভূতি সম্ভবত জাগ্রত হবে না।
তবে এই ঘটনার পরও দুই বছরের বেশি সময় পরে, ১৯৫৪ সালের ৭ মে পাকিস্তান সংসদ বাংলাকে একটি রাষ্ট্রভাষা হিসাবে স্বীকার করে প্রস্তাব গ্রহণ করে। সংবিধান অনুযায়ী রাষ্ট্রভাষার স্বীকৃতি কার্যকর হতে লেগেছিল আরও দুই বছর। মাতৃভাষা নিয়ে এই আন্দোলনেই বীজ বপন হয়েছিল পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি স্বাধীন রাষ্ট্রের।
- সুইজারল্যান্ডে গেলেন প্রধান উপদেষ্টা
- সাকিবের মুখোমুখি হচ্ছেন তামিম
- শিল্পী সমিতি থেকে আজীবন বহিষ্কার নিপুণ
- ক্ষমতায় এসেই জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল করলেন ট্রাম্প
- সকালে খালি পেটে গুড়-ছোলা খাওয়ার আসল রহস্য কি?
- মেজাজ হারানোর ব্যাখ্যায় তামিম, ‘মালানের সঙ্গে আমার কিছুই হয়নি’
- সাইফ আলির ওপর হামলাকারী বাংলাদেশি, যা জানা যাচ্ছে
- ট্রাম্পের ক্ষমতাগ্রহণ: বাংলাদেশে কতটুকু প্রভাব পড়বে?
- অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচনা: সেই প্রতিবেদন প্রত্যাহার ব্রিটিশদের
- বাড়ি বাড়ি গিয়ে ভোটার হালনাগাদ শুরু
- মোবাইল ছাড়া এক মুহূর্তও থাকতে চায় না শিশু? যা করবেন
- খালি পেটে খান মেথি-চিয়া সীড ভেজানো পানি, পার্থক্য নিজেই বুঝবেন
- সরকারের সময় ধরে ভোটের দিকে এগোচ্ছে কমিশন: সিইসি
- সাকিবের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি
- সেদিন রাতে ৩০ মিনিটে যা ঘটেছিল সাইফিনার বাড়িতে
- সাড়ে পাঁচ মাসে ৪০ মাজারে হামলা: প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর
- আজহারীর মাহফিল থেকে ২১ নারী আটক
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ৬৬১ জনের চাকরি
- রোববার থেকে গাজায় যুদ্ধবিরতি কার্যকর : কাতার
- টিসিবির এক কোটি ফ্যামিলি কার্ডধারীর ৩৭ লাখ ভুয়া
- রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনা জরুরি: খসরু
- অনূর্ধ্ব-১৯ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে মেয়েদের শুভ সুচনা
- তাপমাত্রা ও কুয়াশা নিয়ে নতুন বার্তা
- বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
- চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগে বাংলাদেশ কোচের পদত্যাগ
- ফেসবুকে সম্পদের বিবরণ দিলেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব
- শীতে মেজাজ খিটখিটে? যেসব খাবার খেলে থাকবে ফুরফুরে
- কারামুক্ত হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর
- দেশে এইচএমপিভিতে প্রথম আক্রান্ত নারী মারা গেছেন
- শীতে অলসতা ঘিরে ধরেছে, সক্রিয় থাকতে যা করবেন
- তাপমাত্রা ও কুয়াশা নিয়ে নতুন বার্তা
- প্লট দুর্নীতি: শেখ হাসিনা ও জয়ের বিরুদ্ধে পৃথক মামলা
- এইচএমপিভি: কী কী উপসর্গ দেখলে সতর্ক হবেন? বিস্তারিত জানালো হু
- কারামুক্ত হলেন সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী বাবর
- বায়ুদূষণে বাড়ছে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি
- টিউলিপের পদত্যাগপত্রের জবাবে যা লিখলেন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী
- পদত্যাগ করলেন টিউলিপ সিদ্দিক
- জুলাই-আগস্টে অভ্যুত্থান ঘটেছে, বিপ্লব নয়
- মেজাজ হারানোর ব্যাখ্যায় তামিম, ‘মালানের সঙ্গে আমার কিছুই হয়নি’
- জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট মামলা: খালেদা জিয়ার সঙ্গে খালাস পেলেন তারেক
- শীতে জমুক হাঁসের ঝাল খিচুড়ি
- রাতের খাবারের পর যেসব অভ্যাস ওজন বাড়ায়
- শীতে সংক্রমণ থেকে বাঁচতে চান? রোজ যেসব অভ্যাস বাড়াবে ইমিউনিটি
- সংবিধান সংস্কার প্রতিবেদন: তিনটি মূলনীতি বাদ নতুন চারটি প্রস্তাব
- কুকুর পরিচালনা শিখতে ইতালি যাচ্ছেন ৫ জন
- ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতিতে রাজি হামাস
- শীতের সন্ধ্যায় মিষ্টিমুখ করুন বাদামের হালুয়ায়
- পিএসএলে লিটন-রিশাদের দ্বিগুণ আয় করবেন নাহিদ রানা
- বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
- বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সে ৬৬১ জনের চাকরি