ঢাকা, ২৩ নভেম্বর শনিবার, ২০২৪ || ৯ অগ্রাহায়ণ ১৪৩১
good-food
১৩৯২

চিনির দাম বাড়লো

লাইফ টিভি 24

প্রকাশিত: ১৭:০২ ১০ মে ২০২৩  

আন্তর্জাতিক বাজারে ক্রমবর্ধমান মূল্যের পরিপ্রেক্ষিতে দেশের বাজারে প্রতি কেজি চিনির দাম ১৬ টাকা বাড়ানোর অনুমতি দিয়েছে সরকার। চিনি পরিশোধনকারীরা নতুন বাড়তি দামে চিনি বিক্রি করার অনুমতি পেলো।

 

বাজারে এমনিতে এখন প্রতি কেজি চিনি ১৪০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। নতুন করে দাম বৃদ্ধিতে খোলা বাজারে বিরুপ প্রভাব পড়তে পারে বলে মনে করছেন বাজার বিশেষজ্ঞরা। 

 

জানা গেছে, ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার দাম বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকা ও প্যাকেট চিনি ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে প্রস্তাব করে।

 

বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন অনুযায়ী, পরিশোধিত খোলা চিনির দাম নির্ধারণ করা হয়েছে প্রতি কেজি ১২০ টাকা, যা আগে ছিল ১০৪ টাকা। প্যাকেটজাত পরিশোধিত চিনির দাম কেজি প্রতি ১০৯ টাকা থেকে বাড়িয়ে ১২৫ টাকা করা হয়েছে।

 

এর আগে গত ৭ এপ্রিল সরকার প্রতি কেজি খোলা চিনি ১০৪ টাকা আর প্যাকেটজাত চিনি ১০৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল। চিনির দাম কেজিতে ১৬ টাকা বাড়ছে

 

চিনির দাম আবার বাড়ছে। বাজারে  খোলা ও প্যাকেটজাত চিনি কেজিপ্রতি দাম ১৬ টাকা করে বাড়ছে। ব্যবসায়ীদের প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে সরকার এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ব্যাপারে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় এখনো আনুষ্ঠানিক ঘোষণা না দিলেও নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে।

 

সূত্র জানায়, প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকা ও প্যাকেট চিনি ১২৫ টাকা নির্ধারণ করে প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন। এর আগে গত ৭ এপ্রিল সরকার প্রতি কেজি খোলা চিনি ১০৪ টাকা আর প্যাকেটজাত চিনি ১০৯ টাকা নির্ধারণ করেছিল।

 

তবে সরকার নির্ধারিত দামে কোথাও চিনি মিলছে না। সরকার দাম কমানোর ঘোষণা দিলেও ঈদের সময় থেকে বাজারে প্রতি কেজি চিনি ১৪০ টাকা পর্যন্ত উঠে যায়। বাজারে নিয়ন্ত্রন না থাকায় সাধারণ ক্রেতার বাইরে চলে যায় চিনি।  এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের কোনো বক্তব্য বা পদক্ষেপ নেই। এর মধ্যে মিল মালিকরা দাম বাড়ানোর প্রস্তাব করেন। 

 

বাণিজ্য সচিব জানান, মিল মালিকরা প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২৫ টাকা ও প্যাকেটজাত চিনি ১৩৫ টাকা নির্ধারণের প্রস্তাব করেছিলেন। তাদের দাবি পর্যালোচনা করে প্রতি কেজি খোলা চিনি ১২০ টাকা এবং প্যাকেট ১২৫ টাকা  নির্ধারণ করে প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ ট্রেড অ্যান্ড ট্যারিফ কমিশন।