ডায়াবেটিস কেন হয়, কীভাবে নিয়ন্ত্রণ করা যায়?
লাইফ টিভি 24
প্রকাশিত: ১৩:৩৭ ২০ নভেম্বর ২০২৪

বর্তমানে বিশ্বজুড়ে অতি পরিচিত একটি স্বাস্থ্য সমস্যা ডায়াবেটিস। আমাদের দেশেও এমন পরিবার খুঁজে পাওয়া কঠিন যেখানে ডায়াবেটিসের রোগী নেই। কোনো ব্যক্তির রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে না থাকলে ধরে নেওয়া হয় তিনি ডায়াবেটিসে আক্রান্ত।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে ডায়াবেটিস একটি মহামারি রোগ। রোগটির অত্যধিক বিস্তারের কারণেই সম্প্রতি এমন ঘোষণা দিয়েছে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, বিশ্বজুড়ে ডায়াবেটিস রোগ ব্যাপক হারে বেড়ে যাওয়ায়, বিশ্ব ডায়াবেটিস ফেডারেশন (আইডিএফ) এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা ১৯৯১ সালে ১৪ নভেম্বরকে ডায়াবেটিস দিবস হিসেবে ঘোষণা করে। প্রতি বছর বিশ্বজুড়ে এই দিনটি বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস হিসেবে পালিত হয়। রোগটি সম্পর্কে জনসচেতনতা সৃষ্টি করাই দিবসটির লক্ষ্য।
আমেরিকান ডায়াবেটিস অ্যাসোসিয়েশন মতে, ডায়াবেটিস এমনই একটি রোগ, যা থেকে পুরোপুরি মুক্তি পাওয়া সম্ভব নয়। তবে সহজ কিছু নিয়ম মেনে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখা যায়।
ডায়াবেটিস কী?
আমরা যখন কার্বোহাইড্রেট বা সাধারণ শর্করাজাতীয় খাবার খাই, তখন তা ভেঙে গ্লুকোজে পরিণত হয়। ইনসুলিন এক ধরনের হরমোন। এর কাজ হলো এই গ্লুকোজকে মানুষের দেহের সব কোষে পৌঁছানো। এরপর সেই গ্লুকোজ ব্যবহার করে শরীরের কোষগুলো শক্তি উৎপাদন করে। তা দিয়েই আমরা রোজকার কাজকর্ম করতে পারি। অর্থাৎ যখন এই গ্লুকোজ শরীরের কোষে পৌঁছাবে না, তখন স্বাভাবিকভাবেই মানুষের দৈনন্দিন কাজ ব্যাহত হবে।
কারো ডায়াবেটিস হলে, তার শরীরে ইনসুলিন হরমোনের নিঃসরণ কমে যায়। ফলে দেহের কোষে গ্লুকোজ পৌঁছাতে পারে না। এতে রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বেড়ে যায়। সাধারণত প্রস্রাবের মাধ্যমে অতিরিক্ত গ্লুকোজ শরীর থেকে বের হয়ে যায়। এই কারণেই ডায়াবেটিস রোগীদের ঘন ঘন প্রস্রাব হয়। আর প্রস্রাব বেশি হলে ডায়াবেটিসে ভোগা রোগী তৃষ্ণার্ত হয়ে পড়েন।
অন্যদিকে, ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়ার কারণে রোগীর শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণ গ্লুকোজ বেরিয়ে যায়। ফলে দেহের কোষগুলো প্রয়োজনীয় শক্তি উৎপাদন করতে পারে না। রোগী দুর্বল হয়ে পড়েন। ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সঠিক ব্যবস্থা গ্রহণ না করলে রক্তনালী, স্নায়ু, কিডনি, চোখ ও হৃদযন্ত্রের সমস্যাসহ নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে। এ কারণেই ডায়াবেটিসকে ‘মাদার অব ডিজিজ’ বলা হয়। এর হাত ধরেই শরীরে নানা জটিলতা বাসা বাঁধে।
ডায়াবেটিসের প্রকারভেদ
সাধারণত ডায়াবেটিস ২ ধরনের হয়। টাইপ-১ ডায়াবেটিস এবং টাইপ-২ ডায়াবেটিস। এছাড়াও সন্তান জন্মদানের পূর্বে অনেক নারী গর্ভকালীন ডায়াবেটিসে আক্রান্ত হন। আমাদের দেশে টাইপ-২ ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি।
টাইপ-১ ডায়াবেটিস
এমন রোগীদের শরীরে ইনসুলিন একেবারেই তৈরি হয় না। এমনকি অগ্ন্যাশয়ের ইনসুলিন নিঃসরণকারী কোষগুলো ধ্বংস হয়ে যায়। শিশু ও তরুণদের মধ্যে এই ধরনের ডায়াবেটিস হয় বেশি। টাইপ-১ ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য রোগীকে ইনসুলিন ইনজেকশন বা ইনসুলিন পাম্প বাধ্যতামূলক নিতেই হয়। অন্যথায় রক্তে শর্করার মাত্রা অতি দ্রুত বেড়ে যায়। ফলে অল্প সময়ের মধ্যেই রক্তে অম্লজাতীয় বিষক্রিয়ায় রোগী অজ্ঞান হয়ে মৃত্যুমুখে পতিত হয়। এটি মূলত জেনেটিক কারণে হয়ে থাকে। HLADR3 এবং HLADR4 নামক দুটি জিন এর জন্য দায়ী।
টাইপ-২ ডায়াবেটিস
এমন রোগীদের শরীরে কিছু ইনসুলিন তৈরি হয় তবে তা প্রয়োজনের তুলনায় যথেষ্ট নয়। অনেক ক্ষেত্রে রোগীরা শরীরে যে ইনসুলিন উৎপন্ন হয়, তা তিনি ব্যবহার করতে পারে না। এই ধরনটির পেছনে থাকে মূলত ‘ইনসুলিন রেজিস্ট্যান্স’। সাধারণত এই ধরনের রোগীরা ইনসুলিন নির্ভর নন।
খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন ও নিয়মিত ব্যায়ামের মাধ্যমে ডায়াবেটিসের এই ধরনকে প্রাথমিকভাবে মোকাবিলা করা যায়। তবে অনেকসময় মুখে খাওয়ার ওষুধ কিংবা ইনসুলিন ইনজেকশন প্রয়োজন হয়। মিষ্টি ও মিষ্টিজাতীয় পানীয়, টাইপ-২ ডায়াবেটিস এর ঝুঁকি বাড়ায়। শারীরিক পরিশ্রম না করাও এর একটি কারণ।
ডায়াবেটিসের লক্ষণ
ডায়াবেটিসের সাধারণ কিছু লক্ষণ ও উপসর্গ হলো-
ঘন ঘন প্রস্রাব হওয়া
অতিরিক্ত পানির পিপাসা
ক্লান্তি ও দুর্বলতা
অতিরিক্ত ক্ষুধা
হঠাৎ ওজন হ্রাস
যেকোনো ক্ষত শুকাতে স্বাভাবিকের তুলনায় অনেক বেশি সময় লাগা
নানান রকম চর্মরোগ যেমন খোশ পাঁচড়া, ফোঁড়া দেখা দেওয়া
দৃষ্টিশক্তি কমে যাওয়া ইত্যাদি
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে করণীয়
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা এবং মানসিক চাপ কমানো ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। নয়া দিল্লির ‘আকাশ হেলথকেয়ার’য়ের ইন্টারনাল মেডিসিনের জ্যেষ্ঠ পরামর্শক ও বিভাগীয় প্রধান ডা. রাকেশ পন্ডিত বলেন, ‘ডায়াবেটিস একটি দীর্ঘমেয়াদী অবস্থা যেখানে ওষুধের চেয়ে জীবনযাত্রা ও নিজের পরিচর্যা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।’ চলুন জেনে নেওয়া যাক ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে কী করবেন-
স্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। অপ্রক্রিয়াজাত খাবার বেশি খান। কম পরিশোধিত শর্করা ও কার্বোহাইড্রেট ধরনের শস্য কম খাওয়া উচিত। বিভিন্নরকম ফাংশনাল ফুড খেতে পারেন। এসব খাবারে সব ধরনের পুষ্টি উপাদান সুবিন্যস্তভাবে রয়েছে। শরীরের ইমিউনিটি বাড়াতে এমন খাবার গুরুত্বপূর্ণ।
খাদ্যতালিকায় রাখুন নানা রকম ফল, সবজি, শস্য, চর্বিহীন মাংস ও স্বাস্থ্যকর চর্বি। প্রক্রিয়াজাত খাবার, মিষ্টি পানীয় ও উচ্চ চর্বি সমৃদ্ধ খাবার এড়িয়ে চলুন। ডায়াবেটিস থাকলে খাবার খেতে হবে পরিমিত। খাবারের পরিমাণ নিয়ন্ত্রণ রক্তের শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে।
নিয়মিত শরীরচর্চা করা
রক্তে শর্করার মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে নিয়মিত শরীরচর্চা করা উপকারী। এতে ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা নিয়ন্ত্রণে থাকে, কমে রক্তের শর্করার মাত্রা কমে। সেসঙ্গে ওজন থাকে নিয়ন্ত্রণে। সপ্তাহে অন্তত ১৫০ মিনিট মাঝারি অ্যারোবিক ব্যায়াম, যেমন- হাঁটা, সাঁতার কাটা বা সাইকেল চালানোর মতো কাজগুলো করুন। এতে উপকার মিলবে।
ওজন নিয়ন্ত্রণ
অতিরিক্ত ওজন হলে তা কমানোর চেষ্টা করুন। কেননা সামান্য ওজন হ্রাসও রক্তের শর্করা ও ইনসুলিনের সংবেদনশীলতা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। স্বাস্থ্যকর ওজন নিয়ন্ত্রণে সুষম খাবার ও নিয়মিত শরীর শরীরচর্চা ইতিবাচক ভূমিকা রাখে।
পরিমিত কার্বোহাইড্রেট
কার্বোহাইড্রেট সরাসরি রক্তের শর্করার ওপরে প্রভাব ফেলে। তাই ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণের জন্য কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ নিয়ন্ত্রণে রাখা জরুরি। কম গ্লাইসেমিক ইনডেক্স সমৃদ্ধ খাবার যেমন- গোটা শস্য, ডাল, সবজি ও শ্বেতসার কম এমন সবজির মতো জটিল কার্বোহাইড্রেট গ্রহণ করলে তা সারা দিন দেহে সমানভাবে ছড়িয়ে পড়তে সাহায্য করে।
মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ
রক্তের শর্করার মাত্রাকে প্রভাবিত করে মানসিক চাপ নিয়ন্ত্রণ, যা হরমোনের প্রতিক্রিয়া বাড়িয়ে গ্লুকোজের উৎপাদন বাড়ায়। চাপ নিয়ন্ত্রণ করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখা সহজ হয়। ধ্যান, গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম, যোগ ব্যায়াম-সহ পছন্দের শরীরচর্চা করতে পারেন। বিশ্রাম ও কর্মজীবনের ভারসাম্য রক্ষা করে চলুন। এতে মনের ওপর চাপ কমে।
আর্দ্র থাকা
সার্বিক সুস্বাস্থ্যের জন্য সঠিক আর্দ্রতা রক্ষা জরুরি। পর্যাপ্ত পানি পান দেহের পানিশূন্যতা কমায়, কিডনি বা বৃক্ক সক্রিয় রাখে। এটি রক্তে শর্করা নিয়ন্ত্রণে সাহায্য করে। দিনে কমপক্ষে আট গ্লাস পানি পান করুন। ডায়াবেটিস নিয়ে ভয় বা অবহেলা কোনটিই উচিত নয়। একজন ভালো চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করে সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও শরীর চর্চার মাধ্যমে রোগটি নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারেন আপনি।
- আমের পাতাও ফেলনা নয়, রয়েছে হাজারো গুণ
- বাংলাদেশে ঈদ সোমবার, ৩ দেশে তারিখ ঘোষণা: খালিজ টাইমস
- ঈদে মুক্তি পাচ্ছে যে ৬ সিনেমা
- ভূমিকম্প হওয়ার আগে সতর্ক করবে গুগল
- নিজের প্রতিষ্ঠান নিজেই কিনলেন ইলন মাস্ক!
- রাকসু গঠনতন্ত্র বিষয়ক কিছু পরামর্শ
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাবেন যে ৫ ফল
- বাসায় ফিরেই ফেসবুকে পোস্ট তামিমের, যা জানালেন
- ঈদের আগে চাকরি হারালেন রাসিকের ১২০ কর্মচারী
- শক্তিশালী ভূমিকম্পে লণ্ডভণ্ড মিয়ানমার-থাইল্যান্ড, ১৫০ জনের মৃত্যু
- রোববার বসছে চাঁদ দেখা কমিটি, জানা যাবে কবে ঈদ
- ডিআরইউতে হামলায় আহত ৩, গ্রেফতার ২
- ঈদের ছুটি: বাড়ির নিরাপত্তা জোরদার করার যত উপায়
- আবারও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আছে তামিমের: চিকিৎসক
- ময়মনসিংহে একটি গ্রাম বিক্রি করে দিলেন এক ব্যক্তি
- ঘুষি মেরে বেশ করেছি, ও যা নোংরামি করেছে এটাই প্রাপ্য: শ্রাবন্তী
- মেয়র হিসেবে শপথ নেয়া নিয়ে যা বললেন ইশরাক
- ‘ছাত্র-জনতার দাবিতে’ কাপড় দিয়ে ঢাকা হলো মুক্তিযুদ্ধের ম্যুরাল
- `গৃহযুদ্ধের পরিকল্পনার` অভিযোগে শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলা
- ও আলোর পথযাত্রী, এখানে থেমো না
- লাইলাতুল কদরে আল্লাহর অশেষ রহমত ও নিয়ামত বর্ষিত হয়
- অনিশ্চয়তার অবসান: ঈদেই মুক্তি পাচ্ছে শাকিবের দুই সিনেমা
- আর্জেন্টিনার কাছে ৪ গোল হজম, ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক
- আড়াই প্যাঁচের জিলাপিতে এত গুণ
- হার্ট অ্যাটাক: জীবন বাঁচাতে শিখে নিন সিপিআর পদ্ধতি
- তরমুজের সাদা অংশ খেলে পাবেন ৬ উপকার
- সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পুরোধা সন্জীদা খাতুনের বিদায়
- হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ৭ মিথ
- উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান
- শতাধিক গাড়ির বহর:জারার প্রশ্ন,জবাবে দাদার সম্পত্তি দেখালেন সারজিস
- শেখ হাসিনা চরিত্রে অভিনয়, অনুশোচনা নেই ফারিয়ার
- সাংস্কৃতিক আন্দোলনের পুরোধা সন্জীদা খাতুনের বিদায়
- ছোটখাটো বিষয় নিয়েও অতিরিক্ত চিন্তা?যেসব খাবার খেলে নিমিষেই কমবে
- হার্ট অ্যাটাকের ৬ লক্ষণ, দেখা দিলে সঙ্গে সঙ্গে যা করবেন
- নিজ এলাকায় হান্নান মাসউদের ওপর হামলা
- ঈদের ছুটি: বাড়ির নিরাপত্তা জোরদার করার যত উপায়
- ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে খাবেন যে ৫ ফল
- ‘শুধু সেনাবাহিনী নয়, কেউ যেন আ.লীগের ভার্সনের গল্প না শোনায়’
- উড়োজাহাজ থেকে নেমে শতাধিক গাড়ি নিয়ে সারজিসের শোডাউন
- ও আলোর পথযাত্রী, এখানে থেমো না
- শতাধিক গাড়ির বহর:জারার প্রশ্ন,জবাবে দাদার সম্পত্তি দেখালেন সারজিস
- আবারও হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি আছে তামিমের: চিকিৎসক
- আড়াই প্যাঁচের জিলাপিতে এত গুণ
- এনসিপির ইফতারে হাতাহাতি: বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের আহ্বায়ক গ্রেপ্তার
- জ্ঞান ফিরেছে, কথা বলেছেন তামিম
- হার্ট অ্যাটাক নিয়ে ৭ মিথ
- সেনাবাহিনী নিয়ে হাসনাতের বক্তব্যে কী চাপে পড়েছে এনসিপি
- ইন্টারনেটের দাম ১০ শতাংশ কমালো সাবমেরিন কেবল কোম্পানি
- উসকানিতে প্রভাবিত না হতে বললেন সেনাপ্রধান
- আর্জেন্টিনার কাছে ৪ গোল হজম, ক্ষমা চাইলেন ব্রাজিল অধিনায়ক